হ্যালো বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন!
আমাদের প্রকৃতি আমাদের দরকারি সমস্ত সামগ্রীই এই প্রকৃতিতে সৃষ্টি করে রেখেছে কিন্তু আমরা অনেকেই সেই সব অতি মূল্যবান বস্তুগুলি সম্পর্কে সচেতন নয়।
চলুন আজ আমরা সেইরকম কিছু জিনিস সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করি।
আজকের বিষয় চিনাবাদাম ও তার গুনাগুন
গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় বাদাম, বিশেষ করে চীনাবাদাম থাকলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব।
বাদামে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে আনস্যাচারেইটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, আঁশ, ভিটামিন, ফেনলিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আরজিনিন ও অন্যান্য ফাইটোকেমিকল।
এগুলো হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য বিশেষভাবে উপকারি। মূলত এর অ্যান্টি-অক্সিডেটিভ, অ্যান্টি-ইনফ্লামাটোরি এবং এন্ডোথেলিয়াল উপাদান হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
এই গবেষণায় প্রথমবারের মতো জানা যায় সব জাতির মানুষ অর্থাৎ কালো, শ্বেতাঙ্গ ও এশিয়ানদের হৃদরোগের আশংঙ্কা কমানোর জন্য বাদাম ও চীনাবাদাম খাওয়া কার্যকর।
চীনাবাদাম অন্যান্য বাদামের চেয়ে দামে সস্তা ও সহজলভ্য হওয়ায় যে কেউই এটি খেতে পারে।
দামে সস্তা হওয়ার কারণে কম দামে চীনাবাদাম কেনা এবং খাওয়া যায়। এতে স্বাস্থ্য ভালো থাকে আবার আর্থিক দিক থেকেও উপকৃত হওয়া যায়।
গবেষণার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন কমিউনিটি কোহার্ট স্টাডি (এসসিসিএস) থেকে ৭০ হাজার, চীনের সাংহাই উইমেন’স হেল্থ স্টাডি (এসডব্লিউএইচএস) এবং সাংহাই মেন্স’স হেল্থ স্টাডি (এসএমএইচএস) থেকে ১ লাখ ৩০ হাজারের উপর মানুষের তথ্য নিয়ে গবেষণা করা হয়।
চীনাবাদাম খাওয়ার অভ্যাস মৃত্যুর হার কমাতে সাহায্য করে।
বিশেষ করে হৃদপিণ্ডজনিত সমস্যার কারণে মৃত্যুর হার কমিয়ে আনতে চীনাবাদাম বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এটি নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই কার্যকর।
আর যদি এই লেখাটি আপনার কোনো বন্ধু বা আত্মীয়দের উপকারে লাগে তাহলে নিচের শেয়ার বাটন গুলোতে ক্লিক করে তাদেরকে শেয়ার করুন।
আমাদের পরবর্তী লেখাগুলোর নোটিফিকেশন পাওয়ার জন্য ঘন্টার মতো দেখতে বাটনটিতে ক্লিক করুন।
আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করবেন। আমাদের টিম তার উত্তর যত দ্রুত সম্ভব দেওয়ার চেষ্টা করবে।
সবশেষে ভালো থাকবেন, খুশি থাকবেন আর সুস্থ থাকবেন।
OK
ReplyDelete